কলকাতা ব্যুরো: রাতেই হাসপাতাল থেকে দেহ নিয়ে যায় পুলিশ। নির্যাতিতার গ্রামে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন করে পুলিশ। বাড়ির কাছে খেতে দাহ করা হয় হাথরসের ওই তরুণীকে। তবে তার দেহ বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়নি। এমনকি বাড়ির কোনো মানুষকেও সৎকারের সময় উপস্থিত থাকতে দেওয়া হয়নি। গণধর্ষণ-র শিকার মৃত ওই তরুণীর প্রতি এই অমানবিক আচরণে যোগী রাজনের পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুসছে নির্যাতিতার গ্রাম।এদিকে ওই ঘটনায় বাড়ছে প্রতিবাদ,প্রতিরোধ।রাস্তা অবরোধ কর্মসূচি চালায় ভীম আর্মি। নিন্দার ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। নিন্দায় সরব হয়েছে নাগরিক সমাজও।