মৈনাক শর্মা
গভীর সংকটের সামনে দাঁড়িয়ে ভারতীয় চিকিৎসকরা। একদিকে সামান্য কমছে করনার সংক্রমণ, তেমনই অন্য দিকে বেড়েই চলেছে ফাঙ্গাল ইনফেকশন। সম্প্রতি ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে মহামারী ঘোষনা করে কেন্দ্রের সাস্থ্য মন্ত্রক। ইতিমধ্যেই ভারতে প্রায় ৭ হাজার ২৫০ জনের সংক্রমণ রিপোর্ট হয়েছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের । তবে বিহারের পাটনায় দেখা দেয় এক নতুন ধরনের ফাঙ্গাল সংক্রমনের, যা হোয়াইট ফাঙ্গাস নাম দেন চিকিৎসকরা। তবে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের চেয়ে কম ক্ষতিকারক হোয়াইট ফাঙ্গাস।
কী কারণে হতে পারে হোয়াইট ফাঙ্গাস? লক্ষণ কি?
এই ইনফেকশন হতে পারে দুর্বল প্রতিরোধক ক্ষমতার অভাব থেকে। করোনার মতনই থাকছে এর লক্ষণ। যা সি টি স্ক্যান ও এক্স রে র মাধ্যমেই ধরা পড়ছে। এই ফাঙ্গাসের ফলে ফুসফুস ছাড়াও ক্ষতি করবে অন্যান্য শরীরের অংশ গুলোকে। যেমন কিডনি, হাতের নখ , চামড়া , মস্তিষ্ক। ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে শরীরের যৌনাঙ্গের ।
চিকিৎসকদের মতে এই সংক্রমণ জলদি ক্ষতি করবে ক্যান্সার ও ডায়বেটিক রুগীদের। তা ছাড়া
খুব সহজেই ক্ষতি করবে করোনাতে সেরে ওঠা রোগীদের। ফুসফুসের ফাঙ্গাসের ফলে কমতে পারে অক্সিজেনে মাত্রা। তাই রোজকার অভ্যাসে রাখতে হবে অক্সিজেন বাড়ানোর অনুমোদিত এক্সারসাইজ। শরীরে বাড়াতে হবে প্রোটিনের মাত্রা।
শুক্রবার রাতে পাটনার এক হাসপাতালে ৪ জনের শরীরে দেখা যায় এই ফাঙ্গাস। তার পরেই চিন্তায় পড়েন চিকিৎসকরা। খুব বিরল এই ফাঙ্গাস, তাই ভয় পাওয়ার কিছু নেই জানায় চিকিৎসকরা। তবে শরীরে র ত্বকের কোনো রকম লালচে ভাব, ফোলা ভাব, জর থাকলে সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে করোনা ভাইরাস থেকে সেরে ওঠা রোগীদের