কলকাতা ব্যুরো: ডিসেম্বরেই নাকি তাদের বিয়ের কথা পাকা হয়ে গিয়েছিলো। লক ডাউনের কারণে তা পিছিয়ে যায়। করোনা আবহের কারণে তাদের দেখাসাক্ষাৎ ও অনিয়মিত হয়ে গিয়েছিলো। তা নিয়ে চলছিলো দুজনের মধ্যে মন কষাকষিও। আনন্দপুর কাণ্ডে এখনো পর্যন্ত সামনে আসছে এমন তথ্যই।

ঘটনা ঘটে যাবার পর তার প্রাথমিক ধাক্কা সামলে সে কারণেই কি বয়ান বদল নির্যাতিতা তরুণীর? এ প্রশ্ন উড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিশ। ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই ঘটনার মূল অভিযুক্ত অভিষেক পান্ডেকে নিজেদের হেফাজতে পেয়েছে পুলিশ। তারমধ্যেই অভিযুক্ত ও নির্যাতিতাকে মুখোমুখি বসিয়ে সে বিষয়টি স্পষ্টভাবে বুঝে নিতে চাইছেন ওই মামলার তদন্তকারীরা। অভিযুক্তর আইনজীবীর বক্তব্য, ভুল বোঝাবুঝি থেকে সেদিন বচসা হয়েছিলো দুজনের মধ্যে। আর গাড়ির ওই দুর্ঘটনাও অনিচ্ছাকৃত। যদিও সরকারি আইনজীবীর বক্তব্য, সেদিন শ্লীলতাহানি হয়েছিলো। ধর্ষণও হতে পারতো।

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version