মৈনাক শর্মাবাসে বিস্ফোরণ, মৃত্যু হয় ৯ চিনা ইঞ্জিনিয়ারের। প্রথমে উগ্রপন্থা অভিযান মানতে নারাজ, পরে সুর পাল্টায় পাকিস্থান। তাই উগ্রপন্থী দমনে ও চিনা নাগরিকদের সুরক্ষায় যে কতটা ব্যার্থ পাক সেনা তা ভালই জানা বেজিংয়ের। ফলে এইবার নিজের শক্তি বলে সরাসরি পাক ভূখণ্ডে উগ্রপন্থা দমনে মরিয়া চিন।
চিনের মুখপত্র সংবামাধ্যম, গ্লোবাল টাইমস প্রতিবেদনে পাক ভূখণ্ডে আপাতত নিজের তৈরী এ আর ২ মিসাইল ঘাঁটি ও ভবিষ্যতে সেনা মোতায়েন করবার কথা জানায় বেজিং। পাকিস্থান যদি সন্ত্রানবাদ থামাতে আবারও ব্যার্থ হয়, তবে চিনা লাল ফৌজ পাক ভূখণ্ডে মোতায়নের পরামর্শও দিয়েছেন গ্লোবাল টাইমস সম্পাদক হু এক্সিজিন।
সন্ত্রাসবাদ পাক সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে, যা অজানা নয় কারুরই। বিশ্ব রাজনীতিবীদের মতে, উগ্রপন্থার অজুহাতে ভবিষ্যতে চিনা উপনিবেশে পরিণত হতে পারে পাকিস্থান। এর আগেও পাক- চিনা অর্থনৈতিক করিডোর চুক্তিকে সামনে রেখে এলওসিতে পর্বতে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে পাক ও চিন সেনা। ফলে পাকিস্থানের মানচিত্রের বেশ কিছু এলাকায় চিনা আধিপত্য বাড়লে সমস্যা বাড়বে দিল্লির। ফলে এইবার এল এ সিতেই শুধু নয়, এল ও সি তেও ভারতকে চ্যালেঞ্জ দিতে পারে চিন।