এক নজরে

#ShareMarket: বাই ব্যাক ঘোষণা টি সি এসের

By admin

March 11, 2022

শেয়ার বাজার থেকে নিয়মিত আয় করতে যোগাযোগমৈনাক শর্মা8759689108 (call and WhatsApp)

শেয়ার হোল্ডারদের থেকে বাই ব্যাক বা নিজেরদের কোম্পানী র অংশীদারিত্ব পূনরায় কিনে নেওয়ার ঘোষনা কলো টাটা কনসালট্যান্সি সার্ভিস (TCS) । মোট ৪০ মিলিয়ন শেয়ার কিনে নেওয়ার ঘোষনা করে কম্পানি। অংশীদারিত্ব ফেরৎ করলে প্রতি শেয়ারে ৪৫০০ টাকা করে দেওয়ার কথা দাবী করে টি সি এস।

নিজের অংশীদারিত্ব ফেরৎ করবার শেষ মেয়াদ ২৩ মার্চ অবদি। এখন পর্যন্ত প্রায় ২২৩,৮৭৫ টি রেকর্ড আবেদন জমা পড়েছে । এই আবেদনে অংশ রয়েছে খুচরো ও বড়ো মিউচুয়াল ফান্ড কম্পানি গুলিও।

তথ্য অনযায়ী কোম্পানির সর্ব শেষ শেয়ারহোল্ডার ১.৫ মিলিয়ন। ব্যাক্তিগত বা খুচরো বিনিয়োগকারী এই আইটি কোম্পানির ৩.৬ শতাংশ অংশীদারিত্ব ধারণ করে। যেখানে ৪০ টি mutual fund সংস্থা প্রায় ৩.৩ শতাংশ শেয়ারের মালিক। কিন্তু অন্যদিকে বিদেশি বিনিয়োগে র অংশীদারিত্ব কমে দাঁড়ায় মাত্র ১.২ মিলিয়নে।

এইবার ভাবার বিষয় হলো যে কোম্পানির শেয়ার পুনরায় কোম্পানী কে বিক্রি করা উচিৎ হবে কি না? প্রশ্ন রয়েছে বিনিয়োগ মহলে। তবে উত্তর দেওয়ার আগেই জানা যাক যে বাই ব্যাক আসলে কি কারণে করা হয়?

এক কথায় বাই ব্যাক অর্থাৎ নিজেরদের কোম্পানী কমান্ড আবার নিজেদের দখলে নেওয়া। আরো সহজ করে বলতে টি সি এস কোম্পানী তে প্রোমোটার হোল্ডিং বাড়ানো কে বোঝায়। যায় উদ্দেশ্য হতে পারে নানান রকমের। তবে বাই ব্যাক করলে কোম্পানির ভবিষ্যত নিয়ে সিধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা র বেশির ভাগ অংশই চলে যাবে পরিচালকদের হাতে। অন্যদিকে কোম্পানির স্টক শেয়ার বাজারে ধ্বসের ঘটনায় নীচে নামলে আবার সস্তায় কিনে বেশি টাকায় বিক্রি করা বা যার অন্য আর এক উদ্দেশ্য হতে পারে ভবিষ্যতে কোম্পানী আরো উন্নতি হার উচ্চ হওয়ার সম্ভাবনা , ফলে বাড়তে পারে শেয়ারের দামও।

এইবার আসি উত্তরে। কোম্পানী গঠন গত ভাবে শক্তিশালী। দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগে উপযোগী। সে ক্ষেত্রে অধিক মাত্রায় শেয়ার হোল্ডিং থাকলে সামান্য কিছু বাই ব্যাকের জন্যে আবেদন করা যেতে পারে কিন্তু সম্পুর্ণ কখনোই নয়।